সবুজের রাজধাণী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের 'রয়েল' ইউনিট হিসেবে পরিচিত 'ডি' ইউনিটের এটি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য, স্মার্ট এবং কার্যকরী কোর্স। তাই একজন ফিউচার ফার্মাসিস্ট, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার কিংবা মাইক্রোবায়োলজিস্ট হওয়ার যুদ্ধে নিজেকে এগিয়ে রাখতে আজই জয়েন করে ফেল আমার এই কোর্সে।
২০১৭ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি ইউনিটে ১২ তম স্থান অধিকার করি। চান্স পেয়েছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক এবং ঘ ইউনিটেও। কিন্তু ক্যারিয়ায় অপশন হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগকেই বেছে নেই। করোনা মহামারী বিশ্বকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে গেল এই যুগ লাইফ সাইন্সের যুগ এবং এই যুগের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ ব্যক্তিরা হলেন লাইফ সাইন্টিস্ট তথা ডাক্তার, ফার্মাসিস্ট, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার, মাইক্রোবায়োলজিস্ট, বায়োকেমিস্ট প্রমুখ ব্যক্তিগণ। তাই তো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং প্রতিযোগিতামূলক ইউনিট হল ডি ইউনিট, তথা জীববিজ্ঞান অনুষদ।
এ ইউনিটে চান্স পেলে তুমি যে যে সাব্জেক্টে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেঃ
ফার্মেসী
মাইক্রোবায়োলজি
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং
বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি
পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিক্স
বোটানি
জুলজি
এই ইউনিটটিতে যে যে বিষয়ের উপর পরীক্ষা হয় সেগুলো হলঃ
আমার এই কোর্সটিতে তোমরা পাচ্ছো:
নোটঃ
১। সেকেন্ড টাইমারদের জন্য জাবি সবচেয়ে বেস্ট অপশন, কারণ এখানে মেডিকেলের মত ৫ মার্ক কাটা যায় না।
২। যাদের জিপিএ কম তাদের জন্যেও জাবি বেস্ট অপশন, কারণ এখানে জিপিএর উপর মাত্র ২০ নম্বর থাকে।